,

উৎপাদন ঘাটতি পুষয়িে নয়োর আশা সংশ্লষ্টিদরেনানা সমস্যার মাঝওে চলতি মৌসুমে চায়রে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রায় পৌছাল

চৌধুরী ভাস্কর হোম, মৌলভীবাজার থকেে ॥ দুটি পাতা একটি কুঁড়রি দশে সলিটেরে মৌলভীবাজার। চায়রে রাজধানীখ্যাত এজলোয় চা বাগান রয়ছেে ৯০ টরি উপর।ে অথচ একসময় রপ্তানীমূখী পণ্য হসিবেে বশে সুনাম ছলিো চায়রে। তবে সাম্প্রতকি সময়ে দশেরে অভ্যন্তরে চায়রে চাহদিা বড়েে যাওয়ায় কমছেে রপ্তানী। তাছাড়া নানা কারণে প্রাকৃতকি র্দুযােগওে ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন। এই চা শল্পি এখনো দশেরে র্অথনীততিে সম্ভাবনার হাতছানি দয়ে। যার ফলে নানা সমস্যার মাঝওে চায়রে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রায় পৌছার সম্ভাবনা নয়িে এবছর এপ্রলি থকেে শুরু হয়ছেে চায়রে মৌসুম। দশেরে অন্যতম র্অথকরী ও সম্ভাবনাময় চা শল্পি আজ অতক্রিম করছে ক্রান্তকিাল। দশেরে মোট ১৬৩টি ছোট বড় চা বাগান রয়ছে।ে সলিটে বভিাগে রয়ছেে ১৩৪ টি চা বাগান। এরমধ্যে শুধু মৌলভীবাজার জলোর শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া, কমলগঞ্জ, জুড়ি উপজলোয় রয়ছেে ৯২টি চা বাগান। এছাড়াও সলিটেরে হবগিঞ্জে ২২ট,ি সলিটে সদরে ২০টি বাগান রয়ছে।ে আর বাকীগুলো রয়ছেে চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়য়িা ও রাজশাহী বভিাগে রয়ছেে ৫টি চা বাগান। এই শল্পিরে সাথে জড়য়িে রয়ছেে প্রায় ১০-১২ লাখ মানুষ। এদকিে পরকিল্পিত চাষ ও অনুকুল আবহাওয়ার কারণে ২০১৩ সালে দশেে রর্কেড সংখ্যক চা উৎপাদতি হয়ছে।ে বাংলাদশে চা র্বোড সূত্রে জানা গছে,ে ২০১৩ সালে দশেে চা উৎ্পাদন হয় ৬৬ দশমকি ২৬ মলিয়িন কজে।ি গত বছর ২০১৪ চা র্বষে চা উৎপাদন হয়ছেে ৬৫ দশমকি ৪ মলিয়িন কজে।ি আর এবছর ২০১৫ সালে উৎপাদনরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়ছেে ৭০ মলিয়িন কজে।ি অনুকুল আবহাওয়া ও বাগান মালকিদরে পরকিল্পতি চাষরে কারণে গত বছর লক্ষ্যমাত্রার চয়েে বশেি চা উৎপাদতি হয়ছে।ে বগিত ২০১৩ সালে চা উৎপাদনরে লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়ছেলি ৬ কোটি কজে।ি কন্তিু অনুকুল আবহাওয়া ও বাগান মালকি-শ্রমকিদরে আন্তরকিতায় উৎপাদন হয় ৬ কোটি ৪০ লাখ কজেি চা। যা ছলি বাংলাদশেে চা উৎপাদনরে রর্কেড। ইতপর্িূবে দশেে র্সবােচ্চ চা উৎপাদন হয়ছেলি ২০০৫ সাল।ে ওই বছর ৫ কোটি ৯৬ লাখ ১০ হাজার কজেি চা উৎপাদনরে রর্কেড হয়ছেলি। তবে এই সম্ভাবনার আড়ালে সংকটও কম নয়। র্দীঘদনিরে পুঞ্জভিূত সমস্যা সম্ভাবনাময় এই শল্পিকে বার বার থমকে দচ্ছি।ে এর মধ্যে অন্যতম শ্রমকি অসন্তোষ। নানা দাব-িদাওয়া নয়িে তাদরে অব্যাহত আন্দোলন চলছ।ে এতে ক্ষতগ্রিস্থ হচ্ছে চা শল্পি। বশে কয়কেদনি ধরে থমেে থমেে বৃষ্ট,ি বজ্রবৃষ্টি ও কালবশৈাখী ঝড়রে কারণে বোরো থকেে শুরু করে উঠতি নানাজাতরে ফসলরে ক্ষতি হলওে ভন্নি চত্রি বরিাজ করছে চা বাগানগুলোত।ে চা মৌসুমরে শুরুতে এপ্রলিরে মাঝামাঝি এসে বশে কয়কেদনি ধরে টানা বৃষ্টপিাতরে ফলে চা উৎপাদনে এবছর আশার সঞ্চার হয়ছে।ে বরৈী আবহাওয়ায় গত বছর দশেে চায়রে উৎপাদনরে লক্ষ্য পূরণ হয়ন।ি মান ভালো না হওয়ায় নলিামে চায়রে দামও ছলি কম। চলতি বছররে জানুয়ারী থকেে র্মাচ র্পযন্ত তীব্র থরার কারণে অনকেটা শংকতি ছলিনে বাগান সংশ্লষ্টিরা। তবে গত কয়কেদনি ধরে বৃষ্টি হওয়ায় স্বস্তি ফরিছেে চা শল্পি।ে চলতি মাসে র্পযাপ্ত বৃষ্টি হওয়ায় আগরে মৌসুমরে উৎপাদন ঘাটতি পুষয়িে নয়োর আশা করছেনে কমলগঞ্জ গোবন্দিপুর চা বাগান মালকি মো: মহসীন ময়িা মধু। কয়কে দনিরে বৃষ্টপিাতরে ফলে বৃষ্টতিে সজীব হতে শুরু করছেে চায়রে মরাগাছ। গাছে গাছে গজাচ্ছে সবুজ কুঁড়।ি এ মাসে র্পযাপ্ত বৃষ্টি হয়ছে।ে বছরজুড়ে এ রকম বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ভালো উৎ্পাদন পাওয়া যাবে এমনটাই আশা প্রকাশ করনে বাংলাদশেীয় চা সংসদ সভাপতি জএিম শবিলী। তনিি জানান, ২০১৪ সালরে অক্টোবর থকেে টানা পাঁচ-ছয় মাস কোনো বৃষ্টি হয়ন।ি র্দীঘ খরায় লাল মাকড়সার আক্রমণসহ চা গাছে নানা রোগবালাই দখো দয়ে। র্সূযরে তাপে লাল হয়ে ঝলসে যায় চায়রে কুঁড়।ি আদ্রতা বশেী থাকার কারণে সবুজ পাতাগুলো লালচে হয়ে গয়িছেলি। এবছররে চা মৌসুেেমর শুরুতে বাগানগুলোতে গড়ে বৃষ্টপিাত হয়ছেে আড়াই থকেে সাড়ে তনি ইঞ্চ।ি ফলে অনুকূল আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে উৎ্পাদন লক্ষ্য পূরনরে আশা বাগান সংশ্লষ্টিদরে। এদকিে চলতি সপ্তাহে বাগানগুলোয় র্পযাপ্ত বৃষ্টপিাত হয়ছে,ে যা চা উৎ্পাদনরে জন্য আর্শীবাদ স্বরূপ। তবে গাছে পরপর্িূণ কুঁড়ি আসতে আরও দড়ে-দুই মাস সময় লাগব।ে যদি মে মাসে খরা কম দখো দয়ে আর র্পযাপ্ত বৃষ্টপিাত হয়, তবে বাগানরে পরস্থিতিি আরো ভালো হব।ে তবে চা উৎ্পাদন লক্ষ্য পূরনে ডসিম্বের র্পযন্ত অনুকূল আবহাওয়া প্রয়াজন। ফলে বরিাজমান সমস্যার বড়োজাল থকেে বরেয়িে আসা সম্ভব হলে চা শল্পি আবারো দশেরে র্অথনীততিে একটি গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা পালন করতে পারবে বলে মনে করছনে সংশ্লষ্টিরা।


     এই বিভাগের আরো খবর